মধ্যপ্রাচ্য সহ অধিকাংশ দেশে মার্কিন জোটের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে গণহত্যা ও আগ্রাসন ক্রমাগত বেড়ে চলছে।
ফলে বিভিন্ন দিক থেকে সংকটাপন্ন দেশগুলো চরম হুমকির মধ্যে রয়েছে। যে কোন দুটি দেশের ঝামেলা বা সংকটাপন্ন পরিস্থিতিতে আমেরিকা অংশগ্রহণ করে থাকে।
স্বার্থ বিবেচনা করে একটি পক্ষ নিয়ে আগ্রাসন শুরু করে দেশটি। অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করে শুরু করে নির্মম হত্যাযজ্ঞ। সিরিয়ার পর ফিলিস্তিন তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
সহযোগিতার নামে আমেরিকার অস্র ব্যবসা ও আধিপত্য বিস্তার করা ই হচ্ছে এসব নাকগলানোর মূল উদ্দেশ্য।
অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশে একটি সংকটময় পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য লেগে আছে এই পরাশক্তি অধিকারী আমেরিকা।
হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে বৃহৎ রাজনৈতিক বিরোধী দল বি.এন.পি কে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে সরাসরি নাক গলাচ্ছে আমেরিকান হাইকমিশনার ও সহযোগিরা। প্রকৃত পক্ষে এই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে বাংলাদেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতির অপেক্ষা করছে মার্কিনরা।
যদিও ১৯৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতার চরম বিরোধীতা করেছিল এই পশ্চিমা প্রভাবশালী দেশটি।
এছাড়াও মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আমেরিকার একটি গোপন ষড়যন্ত্র ছিল। আর তা হলো বাংলাদেশের সাথে নতুন আরেকটি যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করা।
কিন্তু এ ষড়যন্ত্রে চরমভাবে ব্যর্থ হয় দেশটি।
সর্বপরি, জাতীয় স্বার্থে আমেরিকার প্রতি একজন সাধারণ নাগরিক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ পর্যন্ত সবাইকে সতর্ক থাকা আবশ্যক হয়ে পড়েছে।-ইমরুল কায়েস