ঢাকা৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

আগৈলঝাড়ায় মুক্তিযোদ্ধার সমাধি নির্মাণে বাঁধা

বার্তা বিভাগ
জুলাই ৪, ২০২৩ ৮:০৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আগৈলঝাড়া(বরিশাল)প্রতিনিধিঃ

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা’র সমাধি নির্মাণে বাঁধা প্রদানের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ ও
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের টেমার গ্রামের প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা পবিত্র কুমার সিমলাই(শখানাথ)’র
সমাধি নির্মাণ করার জন্য সোমবার সকালে রশি ও লাঠি দিয়ে জায়গা নিধারণ করেন প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে ও উপজেলা
যুবলীগ সহ-সভাপতি উত্তম সিমলাই।

ওই স্থান দিয়ে ফজলুল রহমান খান ও অজেদ সন্যামতের পরিবারের লোকজন চলাচল করে আসছিল। ওই স্থানে সমাধি নির্মাণ করলে তাদের যানবাহনে বাড়িতে মালামাল আনা নেওয়ায় বন্ধ হয়ে যাবে। এঘটনা স্থানীয় ইউপি সদস্য ও  ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক তরিকুল ইসলাম চাঁনের কাছে ওই স্থান দিয়ে চলাচলকারী ফজলুল রহমান খান ও অজেদ সন্যামত অভিযোগ করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক তরিকুল ইসলাম চাঁন ঘটনা স্থলে গিয়ে ওই দুই পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বলেন।

তখন ইউপি সদস্য তরিকুল ইসলাম চাঁনের নির্দেশে ফজলুল রহমান খানের ছেলে সুমন খান ও মামুন খান নির্ধারিত স্থানের রশি ও লাঠি ফেলে দেনবলে অভিযোগ করেন প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে ও উপজেলা যুবলীগ সহ-সভাপতি উত্তম সিমলাই। এসময় উত্তম সিমলাই আরো বলেন, আমাকে তারা দেশ থেকে চলে যেতে বলেন এবং জীবন নাশের হুমকিও দেন। এব্যাপারে ফজলুল রহমান খান বলেন, আমরা সমাধি নির্মাণে বাধা দেইনি। আমরা একটু চলাচলের জায়গা রাখার কথা বলেছি। আমার ছেলেরা সমাধি নির্মাণের রশি ও লাঠি ফেলে দেয়নি।

এব্যাপারে ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক তরিকুল ইসলাম চাঁন বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনা
অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি উত্তম সিমলাই’র ভাই জয়ের অটো গাড়ী চলাচলের সুবিধার জন্য গিয়ে ছিলাম। সমাধি
নির্মাণের কোন রশি ও লাঠি উপরে ফেলা নির্দেশ দেইনি।

 

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে হয়। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বে-আইনি। যোগাযোগ: হটলাইন: +8801602122404 ,  +8801746765793 (Whatsapp), ই-মেইল: [email protected]